উপস্থিতির হার পূর্বের তুলনায় গড়ে ৫% থেকে ১৩% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিদ্যালয় থেকে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়ার প্রবণতা উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে।
শিক্ষার্থীদের শারীরিক অবস্থার অনুকূল পরিবর্তন দৃশ্যমান হয়েছে।
শিক্ষার গুণগতমানে অনুকূল পরিবর্তন সাধিত হচ্ছে।
২০১৩-১৪ অর্থ বছরে আইএমইডি’র নিবিড় পরিবীক্ষন (ওহ-ফবঢ়ঃয গড়হরঃড়ৎরহম) প্রতিবেদনে সারাদেশে পর্যায়ক্রমিকভাবে স্কুল ফিডিং কার্যক্রম সম্প্রসারণের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ২০০৪, ২০০৫, ২০০৬, ২০০৯, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮ এবং ২০১৯ সালে বাংলাদেশের শিশুরা আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কৃত হয়েছে।